দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর সংলগ্ন ফোরলেন সড়ক নির্মাণ কাজ চার বছর ধরে বন্ধ রয়েছে। জমি অধিগ্রহণ জটিলতায় প্রায় ৩৩ কোটি টাকার সোয়া দুই কিলোমিটার সড়কের কাজ ২০২২ সালে শুরু হলেও আজও শেষ হয়নি। এতে সীমান্ত এলাকার মানুষ, ব্যবসায়ী, ট্রাকচালক ও শ্রমিকরা প্রতিদিন ভোগান্তিতে পড়ছেন।
স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন কাজ বন্ধ থাকায় সড়কটি বেহাল অবস্থায় পড়ে আছে। বর্ষায় কাদা আর শুকনো মৌসুমে ধুলার কারণে চলাচলে অসুবিধা হচ্ছে। অসম্পূর্ণ ঢালাই ও উঁচু-নিচু জায়গায় দুর্ঘটনার ঝুঁকি তৈরি হয়েছে।
ট্রাকচালক মো. মাসুদ বলেন, “বৃষ্টিতেই গাড়ি আটকে যায়। শুকনো মৌসুমে ধুলায় সামনের কিছুই দেখা যায় না। এ সড়কে ট্রাক চালানো এখন যুদ্ধের মতো।”
জমির মালিক মো. এনামুল হোসেন জানান, “আমরা ক্ষতিপূরণের টাকা না পেলে জমি ছাড়তে পারব না। সরকার দ্রুত টাকা দিলে বিনা আপত্তিতে জমি ছাড়ার জন্য প্রস্তুত আছি।”
হিলির সাবেক কমিশনার মো. দুলাল হোসেন বলেন, “রাস্তা না হওয়ায় শুধু মানুষ নয়, ব্যবসাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। প্রতিদিন হাজারো মানুষ এ পথে চলাচল করে। হিলিবাসীর দাবি—ফোরলেন সড়কের কাজ দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে।”
বন্দর ব্যবহারকারী ব্যবসায়ী ও যাত্রীরাও জানান, সড়ক অসম্পূর্ণ থাকায় যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে। পণ্য আনা-নেয়ার সময় দীর্ঘ যানজট তৈরি হচ্ছে, যা ব্যবসায়িক কার্যক্রমকে ব্যাহত করছে।
এ বিষয়ে দিনাজপুর সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আসাদুজ্জামান বলেন, “ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতার কারণে প্রকল্পের টাকা হিলি-ঘোড়াঘাট সড়কে ব্যবহার করা হয়েছে। তবে ২-৩ মাসের মধ্যে নতুন প্রকল্পের আওতায় কাজ শুরু হবে।”
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর সংলগ্ন ফোরলেন সড়ক নির্মাণ কাজ চার বছর ধরে বন্ধ রয়েছে। জমি অধিগ্রহণ জটিলতায় প্রায় ৩৩ কোটি টাকার সোয়া দুই কিলোমিটার সড়কের কাজ ২০২২ সালে শুরু হলেও আজও শেষ হয়নি। এতে সীমান্ত এলাকার মানুষ, ব্যবসায়ী, ট্রাকচালক ও শ্রমিকরা প্রতিদিন ভোগান্তিতে পড়ছেন।
স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন কাজ বন্ধ থাকায় সড়কটি বেহাল অবস্থায় পড়ে আছে। বর্ষায় কাদা আর শুকনো মৌসুমে ধুলার কারণে চলাচলে অসুবিধা হচ্ছে। অসম্পূর্ণ ঢালাই ও উঁচু-নিচু জায়গায় দুর্ঘটনার ঝুঁকি তৈরি হয়েছে।
ট্রাকচালক মো. মাসুদ বলেন, “বৃষ্টিতেই গাড়ি আটকে যায়। শুকনো মৌসুমে ধুলায় সামনের কিছুই দেখা যায় না। এ সড়কে ট্রাক চালানো এখন যুদ্ধের মতো।”
জমির মালিক মো. এনামুল হোসেন জানান, “আমরা ক্ষতিপূরণের টাকা না পেলে জমি ছাড়তে পারব না। সরকার দ্রুত টাকা দিলে বিনা আপত্তিতে জমি ছাড়ার জন্য প্রস্তুত আছি।”
হিলির সাবেক কমিশনার মো. দুলাল হোসেন বলেন, “রাস্তা না হওয়ায় শুধু মানুষ নয়, ব্যবসাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। প্রতিদিন হাজারো মানুষ এ পথে চলাচল করে। হিলিবাসীর দাবি ফোরলেন সড়কের কাজ দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে।”
বন্দর ব্যবহারকারী ব্যবসায়ী ও যাত্রীরাও জানান, সড়ক অসম্পূর্ণ থাকায় যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে। পণ্য আনা-নেয়ার সময় দীর্ঘ যানজট তৈরি হচ্ছে, যা ব্যবসায়িক কার্যক্রমকে ব্যাহত করছে।
এ বিষয়ে দিনাজপুর সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আসাদুজ্জামান বলেন, “ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতার কারণে প্রকল্পের টাকা হিলি-ঘোড়াঘাট সড়কে ব্যবহার করা হয়েছে। তবে ২-৩ মাসের মধ্যে নতুন প্রকল্পের আওতায় কাজ শুরু হবে।”
